সুব্রত আপন।। মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের তাজিয়াকাটা এলাকায় প্রতিপক্ষের হামলায় আবারও এক ব্যক্তি খুন হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে-আজ দুপুরে তাজিয়াকাটা এলাকায় মাদ্রাসার কমিটি নিয়ে পূর্ব বিরোধের জের ধরে স্থানীয়ভাবে বিবাদমান দুই গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে প্রতিপক্ষের লোকজনের এলোপাতাড়ি হামলা ও দায়ের কোপ দিতে থাকলে একই প্রতিষ্ঠানে (তাজিয়াকাটা সুমাইয়া বালিকা দাখিল মাদ্রাসা) কর্মরত স্ত্রী রহিমা খাতুন স্বামীকে বাচাঁনোর চেষ্টাকালে গুরুত্বর আহত হন। মুমূর্ষু অবস্থায় মৌলভি জিয়াউর রহমানকে মহেশখালী হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সংঘর্ষের গুরুত্বর আহত স্ত্রী রহিমা খাতুনের অবস্থা আশংকা জনক হওয়ায় তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তি মৌলভী মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান (৫৫) তাজিয়াকাটা এবতেদায়ী মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক এবং একই গ্রামের মরহুম সাহাব মিয়ার ছেলে।
বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে কুতুবজোম ইউনিয়নের তাজিয়াকাটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্র জানায়-তাজিয়াকাটা এলাকার স্থানীয় মা'দুস্ব্যবরো গোষ্ঠী ও লালাব্বরো গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। এ বিরোধের জের ধরে স্থানীয় তাজিয়াকাটা সুমাইয়া দাখিল মাদ্রাসা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত তিনমাস পূর্বে মাদ্রাসা কমিটি নিয়ে প্রতিপক্ষের সাথে বিরোধ চলছিল। বিষয়টি স্থানীয় কুতুবজোম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শেখ কামালের কাছে বিচারাধীন ছিল। চেয়ারম্যানের কাছে সালিশ চলমান থাকা স্বত্বেও তাজিয়াকাটা সুমাইয়া দাখিল মাদ্রাসার ভিতরে আনচার উদ্দিন, মোস্তাক আহমদ ও এবাদুল্লাহ এলোপাতাড়ী কুপিয়ে মৌলভী জিয়াউর রহমানকে খুন করে।
উক্ত ঘটনার খবর পেয়ে এএসপি (সার্কেল) নেতৃত্বে মহেশখালী থানার ওসি প্রণব চৌধুরী সহ একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যান। এলাকায় বেশ উত্তেজনা বিরাজ করছে। পুলিশ এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখার চেষ্টা করছেন। ঘটনার পরে মহেশখালী থানার থানা পুলিশ সন্দেহজনক ভাবে ১। তাজমিন আক্তার (৩৫), স্বামী মনসুর আলী, ২। ছমিরা আক্তার (২৩) পিতা মনসুর আলী, ৩। ময়না আক্তার (২৫), স্বামী মৃত আবদুর রশিদ, ৪। নুরুল আলম (৫০) পিতা মোঃ নুরুল আলম, পিতা-আবদুল জব্বার, ৫। মুসলিম উদ্দীন (২৬) পিতা-মোঃ নুরুল হক, সর্বসাং তাজিয়াকাটা ০৩ নম্বর ওয়ার্ড, ইউনিয়ন কুতুবজোম, থানা মহেশখালী জেলা কক্সবাজারকে গ্রেফতার করেছে। তবে এখনো পযর্ন্ত ভিকটিমদের পক্ষ থেকে এজাহার দায়ের করা হয়নি।
বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে কুতুবজোম ইউনিয়নের তাজিয়াকাটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্র জানায়-তাজিয়াকাটা এলাকার স্থানীয় মা'দুস্ব্যবরো গোষ্ঠী ও লালাব্বরো গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। এ বিরোধের জের ধরে স্থানীয় তাজিয়াকাটা সুমাইয়া দাখিল মাদ্রাসা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত তিনমাস পূর্বে মাদ্রাসা কমিটি নিয়ে প্রতিপক্ষের সাথে বিরোধ চলছিল। বিষয়টি স্থানীয় কুতুবজোম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শেখ কামালের কাছে বিচারাধীন ছিল। চেয়ারম্যানের কাছে সালিশ চলমান থাকা স্বত্বেও তাজিয়াকাটা সুমাইয়া দাখিল মাদ্রাসার ভিতরে আনচার উদ্দিন, মোস্তাক আহমদ ও এবাদুল্লাহ এলোপাতাড়ী কুপিয়ে মৌলভী জিয়াউর রহমানকে খুন করে।
উক্ত ঘটনার খবর পেয়ে এএসপি (সার্কেল) নেতৃত্বে মহেশখালী থানার ওসি প্রণব চৌধুরী সহ একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যান। এলাকায় বেশ উত্তেজনা বিরাজ করছে। পুলিশ এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখার চেষ্টা করছেন। ঘটনার পরে মহেশখালী থানার থানা পুলিশ সন্দেহজনক ভাবে ১। তাজমিন আক্তার (৩৫), স্বামী মনসুর আলী, ২। ছমিরা আক্তার (২৩) পিতা মনসুর আলী, ৩। ময়না আক্তার (২৫), স্বামী মৃত আবদুর রশিদ, ৪। নুরুল আলম (৫০) পিতা মোঃ নুরুল আলম, পিতা-আবদুল জব্বার, ৫। মুসলিম উদ্দীন (২৬) পিতা-মোঃ নুরুল হক, সর্বসাং তাজিয়াকাটা ০৩ নম্বর ওয়ার্ড, ইউনিয়ন কুতুবজোম, থানা মহেশখালী জেলা কক্সবাজারকে গ্রেফতার করেছে। তবে এখনো পযর্ন্ত ভিকটিমদের পক্ষ থেকে এজাহার দায়ের করা হয়নি।