১২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুর ২ টায় মহেশখালী অনলাইন প্রেসক্লাবের কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য মোঃ কাইছার বলেন- আমাদের বাপ-দাদার জমি দীর্ঘদিন ধরে কালারমার ছড়ার ইউনুস খালীর বাসিন্দা সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম কুদ্দুস চৌধুরী ইউনুস খালী নাছির উদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয়ের নামে অবৈধ ভাবে দখল করে আসছিল। স্কুলের নাম ভাঙ্গিয়ে কয়েক বছর ধরে চিংড়ি ঘোনা সহ লবণ মাঠের নামে টাকা ভাগবাটোয়ারা ভোগ করে আসছে। প্রকৃত পক্ষে স্কুলের কোন নাম বরাদ্দ তালিকায় নেই। লাগিয়তের বরাদ্দ তালিকা দস্তখত আছে। আমাদের পূর্বপূরুষ আব্দুল হামিদের নামে দলিল নং ১৭৭২ ও আর এস নং ২৭৫ ও ২৭৬ খতিয়ানের- জমি আব্দুল হামিদ তৎকালীন জমিদারের নিকট থেকে পাট্টা মুলে ১৯৩৯ সালে ক্রয় করে। পরবর্তীতে ১৯৪৪ সালে উক্ত জমি জমিদার কে ফেরৎ দিয়েছে মর্মে দাবী করে একটি কাগজ মুলে দাবী করে গোলাম কুদ্দুস গং।
কোন সময় আদালতে বা স্থানীয় শালিস বিচারে মূল দলিল প্রদর্শন করতে পারেনি গোলাম কুদ্দুস গং। স্কুলের শিক্ষার্থীদের কি জমি উদ্ধারে বা দখল করতে ব্যবহার করার অনুমতি আছে।
কার ক্ষমতা বলে তিনশত শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করা হল। স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী অফিসার কোনভাবে অবগত নয় বলে জানান।
এদিকে ইউনুছখালী নাছির উদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এর বিরুদ্ধে কেন স্কুল শিক্ষার্থীদের জমি দখলে ব্যবহার করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে বদিউর রহমান।